• শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০১:০৭ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
‘ঢাবিতে তারণ্যের ভোট-ভাবনা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ছাত্রদল নেতাদের সন্ধান চায় ঢাবি ছাত্রদল আলোচনায় হয়নি সমাধান, এখনো অবস্থানে শিক্ষার্থীরা তিনদফা দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে নারী শিক্ষার্থীদের অবস্থান বৃত্তি পেয়েছে ঢাবির ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ৬ শিক্ষার্থী ঢাবি মৈত্রী হল থেকে তিনশ শিক্ষার্থী স্থানান্তরের দাবি আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় না—শিক্ষামন্ত্রী ডুজার ৬ সাংবাদিক পেলেন বর্ষসেরা রিপোর্টার পুরষ্কার ডেঙ্গু মোকাবেলায় কাজ করছে রাজধানীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ‘ভলেন্টিয়ার অব শেখ তাপস’ এইচএইসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে আন্দোলন, আটক ৭

তিনদফা দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে নারী শিক্ষার্থীদের অবস্থান

dunews
প্রকাশ: সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৩

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ কুয়েত-মৈত্রী হলে আসন সিংকট নিরসনে তিনশ শিক্ষার্থীকে অন্যত্র স্থানান্তরসহ তিন দফা দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষার্থীরা।

আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান করছে তারা। দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে শিক্ষার্থীরা।

তাদের দাবিগুলো হলো কুয়েত-মৈত্রী হল থেকে অন্তত ৩০০ শিক্ষার্থীকে অন্য হলে এক মাসের মধ্যে স্থানান্তর করা, হলের আসন সংখ্যার সঙ্গে সমন্বয় রেখে শিক্ষার্থী অ্যালোটমেন্ট দেওয়া এবং মূল ভবনের প্রতি রুমে ৬ জনের বেশি শিক্ষার্থী বরাদ্দ দিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট না করা।

শিক্ষার্থীরা জানান, মৈত্রী হল ছোট হলেও প্রতিবছর অধিক ছাত্রী এখানে অ্যালোটমেন্ট দেওয়া হয়। ফলে ছাত্রীদের অন্যান্য হলে ছয়মাসের মধ্যে বৈধ আসন পেলেও মৈত্রী হলে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রীরা চতুর্থ বর্ষে উঠেও এখনও আসন পাচ্ছে না। এর পাশাপাশি ২০২০-২১, ২১-২২, ২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সবার আসন অনিশ্চিত অবস্থায় আছে।

তারা আরও বলেন, ‘হলের মূল ভবনে পাঁচটি অতিথি কক্ষে চাপাচাপি করে ১০০ শিক্ষার্থী বার্ষিক চার হাজার টাকা প্রদান করে অবস্থান করেন। অথচ তাদের জন্য তিনটি ওয়াশরুম রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার পরও শিকদার মনোয়ারা ভবনে ১১০ জন শিক্ষার্থীকে থাকতে হচ্ছে। সেখানে ওয়াশরুম আছে মাত্র ২ টি। এসব সংকটের কারণে শিক্ষার্থীরা বর্ণনাতীত কষ্টে আছেন’

প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে শিক্ষার্থীরা জানান, ‘প্রশাসন আমাদের আশ্বাস দিলেও কার্যকরী কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। বরং বৈধ রুমগুলোতে ৬ জনের জায়গায় ৭ জন চাপিয়ে সেটিকে গণরুমে পরিণত করছে। এটি কোন দীর্ঘস্থায়ী সমাধান তৈরী করবে না।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর