• শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০১:৪৭ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
‘ঢাবিতে তারণ্যের ভোট-ভাবনা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ছাত্রদল নেতাদের সন্ধান চায় ঢাবি ছাত্রদল আলোচনায় হয়নি সমাধান, এখনো অবস্থানে শিক্ষার্থীরা তিনদফা দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে নারী শিক্ষার্থীদের অবস্থান বৃত্তি পেয়েছে ঢাবির ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ৬ শিক্ষার্থী ঢাবি মৈত্রী হল থেকে তিনশ শিক্ষার্থী স্থানান্তরের দাবি আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় না—শিক্ষামন্ত্রী ডুজার ৬ সাংবাদিক পেলেন বর্ষসেরা রিপোর্টার পুরষ্কার ডেঙ্গু মোকাবেলায় কাজ করছে রাজধানীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ‘ভলেন্টিয়ার অব শেখ তাপস’ এইচএইসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে আন্দোলন, আটক ৭

ঢাবি মৈত্রী হল থেকে তিনশ শিক্ষার্থী স্থানান্তরের দাবি

dunews
প্রকাশ: রবিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৩

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ কুয়ে-মৈত্রী হল থেকে ৩০০ শিক্ষার্থীকে স্থানান্তরসহ তিন দফা দাবি জানিয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

স্মারকলিপি দেওয়ার পর আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে এসব দাবি তুলে ধরেন তারা।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, কুয়েত-মৈত্রী হল ছোট হওয়ার এখানকার শিক্ষার্থীরা দীর্ঘসময় থেকে সিট সংকটের ভুক্তভোগী হয়ে আসছে। অন্যান্য হলে যেখানে ছয় থেকে সাত মাসে সিট পাওয়া যায়, সেখানে কুয়ে-মৈত্রী হলে তৃতীয় বর্ষের আগে কেউ সিট পায় না। সিট সংকট থাকায় এখন অনিশ্চিত ২০১৯-২০, ২০২০-২১ এর একাংশ এবং ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ বর্ষের শিক্ষার্থীরা। ফলে কুয়েত-মৈত্রী হল থেকে অন্তত ৩০০ শিক্ষার্থীকে অন্য হলে এক মাসের মধ্যে স্থানান্তর করা, হলের আসন সংখ্যার সঙ্গে সমন্বয় রেখে শিক্ষার্থী অ্যালোটমেন্ট দেওয়া এবং মূল ভবনের প্রতি রুমে ৬ জনের বেশি শিক্ষার্থী বরাদ্দ দিয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট না করার দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

দাবি আদায়ের পক্ষে ১০৫ জন শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর সংগ্রহ করেছে শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল দুপুর একটায় দাবি আদায়ের জন্য ভিসি চত্ত্বরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে তারা।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা জানান, মৈত্রী হল ছোট হলেও প্রতিবছর অধিক ছাত্রী এখানে অ্যালোটমেন্ট দেওয়া হয়। ফলে ছাত্রীদের অন্যান্য হলে ছয়মাসের মধ্যে বৈধ আসন পেলেও মৈত্রী হলে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রীরা চতুর্থ বর্ষে উঠেও এখনও আসন পাচ্ছে না। এর পাশাপাশি ২০২০-২১, ২১-২২, ২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সবার আসন অনিশ্চিত অবস্থায় আছে।
তারা আরও তুলে ধরেন, হলের মূল ভবনে পাঁচটি অতিথি কক্ষে চাপাচাপি করে ১০০ শিক্ষার্থী বার্ষিক চার হাজার টাকা প্রদান করে অবস্থান করেন। অথচ তাদের জন্য তিনটি ওয়াশরুম রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষিত সিকদার মনোয়ারা ভবনের তিনতলার ১৫ টি অতিথি কক্ষ যেখানে বর্তমানে ১১০ জন শিক্ষার্থী অবস্থান করছে এবং তাদের জন্য ২টি ওয়াশরুম আছে। দোতলায় ২৪ শিক্ষার্থীর জন্য একটি ওয়াশরুম রয়েছে। এতে তারা বর্ণনাতীত কষ্টে আছেন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, ‘আমি তাদের সঙ্গে কথা বলে হল ভিজিট করে এসেছি। তাদের দাবিগুলো যৌক্তিক। আগামী বছর থেকে হলে আসন কমিয়ে দিতে হবে। আমাদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে যা কিছু করা যায়, তা করব। আমি ইতোমধ্যে প্রধান প্রকৌশলীকে বলে দিয়েছি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর