• শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:০৫ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
‘ঢাবিতে তারণ্যের ভোট-ভাবনা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ছাত্রদল নেতাদের সন্ধান চায় ঢাবি ছাত্রদল আলোচনায় হয়নি সমাধান, এখনো অবস্থানে শিক্ষার্থীরা তিনদফা দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে নারী শিক্ষার্থীদের অবস্থান বৃত্তি পেয়েছে ঢাবির ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ৬ শিক্ষার্থী ঢাবি মৈত্রী হল থেকে তিনশ শিক্ষার্থী স্থানান্তরের দাবি আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় না—শিক্ষামন্ত্রী ডুজার ৬ সাংবাদিক পেলেন বর্ষসেরা রিপোর্টার পুরষ্কার ডেঙ্গু মোকাবেলায় কাজ করছে রাজধানীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ‘ভলেন্টিয়ার অব শেখ তাপস’ এইচএইসসি পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে আন্দোলন, আটক ৭

ঢামেক ছাত্রলীগ সভাপতির বিরুদ্ধে রুম দখলে নেওয়ার অভিযোগ

dunews
প্রকাশ: শুক্রবার, ৪ আগস্ট, ২০২৩


ঢাকা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আবু সাঈদ আল মাহমুদের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক রুম দখলে নেওয়ার অভিযোগ তুলেছে ফজলে রাব্বি হলের ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী। যারা সকলেই ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। গতকাল (৩ আগস্ট) রাতে ফজলে রাব্বী হলে এই ঘটনা ঘটে। আবু সাঈদ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের অনুসারী।


ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, তারা সকলেই একই সাথে রাজনীতি করেছে। আবু সাঈদ পদ পাওয়ার পর পর হলে নিজের আধিপত্য বজায় রাখার চেষ্টা করছে যার জন্য রাজনীতি করা বাকিদের হল থেকে নেমে যেতে চাপ দিচ্ছে।


গতকাল রাতে সরেজমিন যেয়ে দেখা যায়, ই-৫ এর রুমের দরজা ভাঙা। ওই রুমে যে শিক্ষার্থী থাকে তিনি গতকাল বাহিরে ছিলেন। যার কারণে রুম দখলে নিতে তারা দরজা ভেঙেছে।  অন্য কিছু রুমের তালা ভেঙে নতুন তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে।


নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ভুক্তভোগী বলেন, সন্ধ্যার দিকে সাঈদের ২০/২৫ জন পোলাপান আমাদের ব্লকে যায়। যাদের ৪/৫ জনের হাতে লাঠিও ছিলো।  যারা ছিলো সবাই মারমুখী ভঙ্গিতে রুমে প্রবেশ করে বলতেছে ‘সভাপতি রুম চাইছে রুম লাগবে। কালকে সকালের মধ্যে রুম ফাঁকা করে দিবেন।’ এইসব আচরণ দেখে মনে হচ্ছে আমরা এখন অস্তিত্বের সঙ্কটে আছি। আমাদের যেকোন সময় হল থেকে বের করে দিতে পারে৷ আমাদের মধ্যে যারা হলে উপস্থিত ছিলোনা তাদের কারো রুমে তালা ভাঙছে কারো রুমের দরজা ভাঙছে।এছাড়া ক্যান্টিনে একজনকে আলাদা পেয়ে হেনস্থা করা ও ধাক্কাধাক্কি করে বের করে দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ তাদের।


ঘটনার বিষয়ে আবু সাঈদ আল মাহমুদ বলেন, ওই ব্লকে এমন সিনিয়ররা থাকে যারা এখন ইন্টার্ণ করছে। জুনিয়ররা যেয়ে তাদেরকে সিট ছেড়ে দিয়ে ইন্টার্ণ ব্লকে যেতে বলছে। কারণ এই সিটটা তাদের প্রাপ্য। এইসব নিয়ে সিনিয়র জুনিয়রদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়৷ এতটুকুই। এখানে কেউ কারো গায়ে হাত তুলে নি। রুমের দরজা ভাঙার বিষয়ে তিনি বলেন, ওই রুমটি পুরোপুরি ফাঁকা ছিলো। ওই রুমে কেউ ছিলোনা। ওই রুমের দরজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করা আমি অসঙ্গত মনে করিনা৷ রুমের দরজা ভাঙেনি কেউ।
এই বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে ফোন করে পাওয়া যায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর