ছয় মাস টাকা দিলেও গ্রহীতার সাথে কথা বলিয়ে দেয়নি বিদ্যানন্দ। এমন অভিযোগ তুলেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আসিফ ইমতিয়াজ।
তিনি এক ফেসবুক পোস্টে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে লিখেন, আমার সহধর্মিণী বিদ্যানন্দের অনাথলয়ের এক বাচ্চার দায়িত্ব নিয়েছিল ছয় মাসের জন্য । প্রথম মাসে টাকা দেওয়ার পর বাচ্চার ডিটেইলস পাঠালেও বাচ্চার সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেয়নি বিদ্যানন্দ। কিন্তু নিয়মিত বাচ্চার প্রগ্রেস ও বাচ্চার সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার কথা ছিলো। বিদ্যানন্দ বাটপারি করতে পারে এমন কথা আমার সহধর্মিণী চিন্তাও করতে পারেনি।তাই বিশ্বাস করে প্রতি মাসের টাকা প্রতি মাসে পাঠিয়ে দিয়েছে।