• শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
রবি রশ্মির উদ্যোগে ‘এসো শ্যামল সুন্দর’ শীর্ষক সংগীতানুষ্ঠান ঢাবি উত্তরবঙ্গ চাকরিজীবী কল্যাণ পরিষদের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত ঢাবিতে আনঃহল দাবা ও ক্যারাম প্রতিযোগিতার উদ্বোধন বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: ঢাবি ভিসি ঢাবির শহীদুল্লাহ হল প্রাধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মাথা ঘুরে পড়ে ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু বম জনগোষ্ঠীর উপর হামলা, বিচারের দাবি গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ কর্মসূচি আমাদের শিল্প সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে:সৈকত ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ঠেকানো গিয়েছে :ঢাবি ভিসি

ঢাবিতে নববর্ষ উদযাপন

dunews
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৩

বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ কে বরণ করে নিতে নানা আয়োজনে উৎসবমুখর ছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। সকাল ৯ টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড মো আখতারুজ্জামান এর নেতৃত্বে চারুকলা থেকে বের হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। শাহবাগ মোড় হয়ে পুনরায় চারুকলায় গিয়ে শেষ হয় এই আয়োজন। এর আগে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপাচার্য ঐতিহাসিক বটতলায় বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। মঙ্গল শোভাযাত্রার এবারের শ্লোগান হচ্ছে ‘বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি।

শোভাযাত্রায় এবার স্থান পেয়েছে ৫টি মোটিফ। টেপা পুতুল, ময়ূর, নীল গাই, হাতি ও বাঘ। পহেলা বৈশাখ উদযাপনে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আগতরা কোন ধরনের মুখোশ পরেনি এবং ব্যাগ বহন করেনি। তবে চারুকলা অনুষদ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করেছেন। এবারে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভুভুজিলা বাঁশি বাজানোতেও ছিলো নিষেধাজ্ঞা। এছাড়া, ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য যানবাহন ও মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ ছিল।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, এই মঙ্গল শোভাযাত্রা আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এখন এটি ওয়ার্ল্ড মেমোরি অব হেরিটেজের অন্তর্ভুক্ত। ফলে এই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিশ্বের প্রতিটি জনগোষ্ঠীর কাছে একটি অসাধারণ সম্পদ। সেটি সংরক্ষণ ও সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে সকলকে সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

বর্ণাঢা ও জাঁকজমকপূর্ণ এই মঙ্গল শোভাযাত্রায় আরো উপস্থিত ছিলেন, সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, এমপি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমানসহ বিপুল সংখ্যক শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং সর্বসাধারণ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর