• শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
রবি রশ্মির উদ্যোগে ‘এসো শ্যামল সুন্দর’ শীর্ষক সংগীতানুষ্ঠান ঢাবি উত্তরবঙ্গ চাকরিজীবী কল্যাণ পরিষদের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত ঢাবিতে আনঃহল দাবা ও ক্যারাম প্রতিযোগিতার উদ্বোধন বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: ঢাবি ভিসি ঢাবির শহীদুল্লাহ হল প্রাধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মাথা ঘুরে পড়ে ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু বম জনগোষ্ঠীর উপর হামলা, বিচারের দাবি গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ কর্মসূচি আমাদের শিল্প সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে:সৈকত ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ঠেকানো গিয়েছে :ঢাবি ভিসি

ঢাবি ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু

dunews
প্রকাশ: শুক্রবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৩



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক কমিটির গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক নাবিল হায়দার মৃত্যুবরণ করেছেন। আজ ভোর ৪ টায় অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

\
এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় একটি ভাঙা চশমা যুক্ত করে ফেসবুকে বিদায় লিখে পোস্ট দেয় নাবিল। এতে করে তার বন্ধু ও সহপাঠীরা আত্মহত্যা হতে পারে বলে সন্দেহ করছে। প্রাথমিক ভাবে তার মৃত্যু নিয়ে অনেক ধোয়াশা তৈরি হলেও হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে নাবিলের মৃত্যু হয়েছে বলে জানায় তার পরিবার। তার মৃত্যু পরবর্তী হসপিটালে কোন ময়নাতদন্ত হয়নি।


নাবিলের বড় ভাই তওসিফ উদ্দিন তনয় বলেন, বৃহস্পতিবার নাবিল খিলগাঁওয়ে তার এক বন্ধুর বাসায় ছিল। নাবিলের এমন স্ট্যাটাসে সন্দেহ হলে তাকে আমাদের বাসায় নিয়ে আসতে বলি। তখন তার বন্ধুরা অস্বীকৃতি জানায়। তার বন্ধুরা আমাকে আশ্বস্ত করেন যে, তারা আছে সমস্যা নেই। তারপর ভোর রাতের দিকে তার বন্ধু আমাকে ফোন করে জানায়, নাবিল অচেতন হয়ে পড়ে আছে। পরে সেখান থেকে উদ্ধার করে ঢামেকে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।


বিদায়ী স্টাটাস ও আত্মহত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে তার বড় ভাই জানায়, আব্বুর সঙ্গে রাগ করে সে বিদায়ী স্টাটাস দিয়েছিল। এছাড়া ছাত্রলীগের কমিটি নিয়েও সে একটু চিন্তিত ছিল। তবে সে আত্মহত্যা করতে পারে না। আর আত্মহত্যা করলে ওর মরদেহ মেডিকেল থেকে এত দ্রুত ছেড়ে দিত না। ময়নাতদন্ত বা কোনো কিছুই করেনি মেডিকেল কর্তৃপক্ষ। ডাক্তাররা বলছে, সে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছে।


গতকাল বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে নাবিলের প্রথম জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। আজ শনিবার তার গ্রামের বাড়ি ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় দ্বিতীয় জানাযার নামাজ শেষে তাকে দাফন করা হবে বলে জানায় তার পরিবার।
তার মৃত্যুর বিষয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রক্টর ড.মো. মাকসুদুর রহমান বলেন, আমার দায়িত্ব গ্রহণের দ্বিতীয় দিনের মাথায় এরকম একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা অপ্রত্যাশিত। ওর ফেসবুকের একটি পোস্টের সূত্র ধরেই বিভিন্ন বিবৃতি গণমাধ্যমে উঠে আসছে। ক্যাম্পাসের বাহিরে একটি ভাড়া ফ্ল্যাটে ওর মৃত্যু হয়৷ ওর পরিবার থেকে যেহেতু মৃত্যুর কারণ তদন্ত করা হয়নি তাই সঠিকভাবে কিছু বলা যাচ্ছেনা৷


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর